পবিত্র রমজান মাসের ক্যালেন্ডার তথ্য সূত্রঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ।
বি.দ্র. সেহরির শেষ সময় সতর্কতামূলকভাবে সুবহি সাদিকের ৩ মিনিট পূর্বে ধরা হয়েছে এবং ফজরের ওয়াক্তের শুরু সুবহি সাদিকের ৩ মিনিট পর রাখা হয়েছে। অতএব, সেহরির সতর্কতামূলক শেষ সময়ের ৬মিনিট পর ফজরের আযান দিতে হবে। সূর্যাস্তের পর সতর্কতামূলকভাবে ৩ মিনিট বাড়িয়ে ইফতারের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
রোজার নিয়ত:
نَوَيْتُ اَنْ اُصُوْمَ غَدًا مِّنْ شَهْرِ رَمْضَانَ الْمُبَارَكِ فَرْضَا لَكَ يَا اللهُ فَتَقَبَّل مِنِّى اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْم
আরবি নিয়ত : নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।
বাংলায় নিয়ত : হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র রমজানের তোমার পক্ষ থেকে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়্যত) করলাম। অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে (আমার রোযা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।
ইফতারের নিয়ত:
اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلَى رِزْقِكَ وَ اَفْطَرْتُ بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّاحِيْمِيْن
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিযিক্বের মাধ্যমে ইফতার করছি।
যে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ আমল করবেন রমজানে:
রোজা রাখা - [সুরা বাকারা : ১৮৫]
জামায়াতের সঙ্গে নামাজ আদায় করা - [সুরা নিসা : ১০৩]
সাহরি খাওয়া - [মুসলিম : ২৬০৪]
নিজে ইফতার করা এবং অন্যকে করানো - [আবু দাউদ : ২৩৫৭]
তারাবির নামাজ পড়া -[বুখারি : ২০০৯]
ইতিকাফ করা - [বুখারি : ২০৪৪]
লাইলাতুল কদর তালাশ করা - [সুরা কদর : ৪]
বেশি বেশি দান-সদকাহ করা - পুণ্য অর্জনের মাস রমজান। রোজা-নামাজ ইত্যাদির পাশাপাশি দান-সদকার মাধ্যমেও ফজিলত অর্জন করতে হবে। এ মাসে বেশি বেশি দান-সাদাকাহ করার চেষ্টা করতে হবে। এতিম, বিধবা ও গরীব-মিসকীনদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে। যাদের উপর জাকাত ফরজ তা